1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫, ০১:২৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আলিয়া মাদ্রাসায় শিক্ষার্থীদের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, ৭ শিক্ষার্থী আহত চীন হতে প্রেমের টানে যুবক এলো মুন্সীগঞ্জে,বিয়ে করে বসবাস করছেন শশুড় বাড়িতে একজন চিকিৎসক দিয়েই চলছে হাসপাতাল যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কতায় ভেনেজুয়েলায় একের পর এক ফ্লাইট বাতিল মুন্সিগঞ্জে ঝোপ থেকে বেরিয়ে হঠাৎ শিয়ালের কামড়, আহত দুই নারী আজ সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের মূল্য নির্ধারণের ঘোষণা মানবিক বিশ্ব, শান্তির ঠাঁই; শিশুবান্ধব পরিবেশ চাই সিংগাইরে রাতের আঁধারে দুর্বৃত্তদের হামলায় প্রাণ গেল এক ব্যক্তির মিঠাপুকুরে গোলাম রাব্বানীর নেতৃত্বে ৬ হাজার মোটরসাইকেলে ১৮ হাজার ভোটারের শোডাউন রাতের আঁধারে ঘুরে ঘুরে শীতার্ত মানুষের মধ্যে কম্বল বিতরণ করলেন ইউএনও দীপা রাণী সরকার!

একজন চিকিৎসক দিয়েই চলছে হাসপাতাল

  • প্রকাশিত: রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫
  • ৩ বার পড়া হয়েছে
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি :
হাওর ও চা বাগান বেষ্টিত মৌলভীবাজারে কুলাউড়া উপজেলার কুলাউড়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ২৭ জন চিকিৎসকের পদ থাকলেও হাসপাতালে কর্মরত আছেন মাত্র তিনজন। এর মধ্যে ১জন রয়েছেন পেনশনে জুড়ি উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে,১ জন রয়েছেন মৌলভীবাজার ২৫০সমস্যা সদর হাসপাতালে। তাই একজন চিকিৎসা কর্মকর্তাকেই রোগীদের সামলাতে হচ্ছে। দৈনিক গড়ে ২০০ -৩৫০জন রোগী আসে হাসপাতালটিতে। চিকিৎসক না পেয়ে রোগীরা উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসারদের সেবা নিচ্ছে।
এই চিত্র জেলার হাওর ও চা বাগান বেষ্টিত কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের। সরজমিনে হাসপাতালটিতে গিয়ে একজন চিকিৎসা কর্মকর্তার দেখা মিলেছে। এবং  উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো.জাকির হোসেন তিনি তার রুমে রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিচ্ছেন । এছাড়া খুঁজনিয়ে জান যায় ঐ উপজেলা পায় ৩ লক্ষ মানুষের চিকিৎসা সেবা দিতে ১ জন চিকিৎসক হিমশিম খাচ্ছেন । ওই হাসপাতালের জরুরি বিভাগে আসা রোগীরা এক্স-রে সেবার মতো প্রয়োজনীয় সেবাও পাচ্ছে না।
হাসপাতাল  সূত্র জানায়, ৫০ শয্যার কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা কর্মকর্তার পদ রয়েছে ২৭ টি। এর মধ্যে উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তাসহ সেখানে তিনজন চিকিৎসক কর্মরত আছেন।  তবে ২ জন চিকিৎসক প্রেষনে রয়েছেন । এ কারণে এখন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা  কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন ও ১ জন চিকিৎসক  স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের সব কাজ দেখতে হচ্ছে।
খুজ নিয়ে জানা গেছে,১ জন চিকিৎসকের পাশাপাশি  উপসহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসাররা রোগীদের সেবা দিচ্ছেন । টেকনিশিয়ানের অভাবে  এক্স-রে যন্ত্র পড়ে আছে হাসপাতালে। জরুরি রোগীদের বাইরে গিয়ে এক্স-রে করতে হয়। দীর্ঘ দিন ধরে ল্যাব টেকনিশিয়ানের অভাবে প্যাথলজি বিভাগও বন্ধ । গাইনি বিশেষজ্ঞ ও কোন কনসালটেন্ট না থাকায় সব ধরণের অপারেশন বন্ধ রয়েছে বহু দিন ধরে।।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারী সংকটও রয়েছে। ফলে এক্স-রে বিভাগ ও প্যাথলজি বিভাগ থেকেও অচল।
কুলাউড়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন বলেন, ৫০ শয্যার হাসপাতালে গড়ে ভর্তি রোগী থাকে ৩০-৪০জন। এদের মধ্যে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া ও বার্ধক্যজনিত রোগে আক্রান্তরাই রোগী। বহির্বিভাগে প্রতিদিন গড়ে  পায় ৩০০ জন রোগী আসে। হাসপাতালে চিকিৎসক সংকট থাকায় উপজেলা বাসিকে কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছি।
 উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসক–সংকটসহ বিভিন্ন সমস্যার কথা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরকে লিখিত ও মৌখিকভাবে জানিয়েছি কিন্তু কোন সুরাহা হচ্ছেনা ।
আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩১৪১৫১৬
১৭১৮১৯২০২১২২২৩
২৪২৫২৬২৭২৮২৯৩০
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট