1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ০২:০৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
গোপালগঞ্জে আরিফ খন্দকারের লাক্ষা চাষে নতুন দিগন্ত মাদারীপুরে এতিমদের কোটি টাকা আত্মসাতের কারণে দুদকের মামলা দায়ের রাকসুর ভিপি-এজিএস শিবিরের, জিএস স্বতন্ত্র হামাসকে হত্যার হুমকি দিলেন ট্রাম্প জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান উপলক্ষে প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ বার্তা জেলার মানুষের মুখে নূরলদীনের মতো কণ্ঠ ‘জাগো বাহে কোনঠে সবায় নওগাঁর আত্রাইয়ে অবৈধ সুতি ও রিংজাল জব্দ, জনসম্মুখে পুড়িয়ে ধ্বংস তালায় বিশ্ব হাতধোয়া দিবস পালিত। রাজবাড়ীর কালুখালী মোহনপুর বিলের পানি নিষ্কাশন না হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন স্থানীয় কৃষির সঙ্গে জড়িত কয়েক হাজার মানুষ ওপেনিংয়ে নতুন কৌশল: নাঈম নাহিদ বাদ, ফিরলেন সৌম্য

বাংলাদেশ হোক ক্ষুধামুক্ত পৃথিবীর গর্বিত অংশীদার

  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৫ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১১ বার পড়া হয়েছে

ড. আব্দুল ওয়াদুদ.

বিশ্ব খাদ্য দিবস (World Food Day)। ১৯৭৯ সালে বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (ফুড অ্যান্ড এগ্রিকালচার অর্গানাইজেশন) ২০তম সাধারণ সভায় হাঙ্গেরির তৎকালীন খাদ্য ও কৃষিমন্ত্রী ড. প্যাল রোমানি বিশ্বব্যাপী এই দিনটি উদযাপনের প্রস্তাব উত্থাপন করেন। ১৯৮১ সাল থেকে বিশ্ব খাদ্য ও কৃষি সংস্থার প্রতিষ্ঠার দিনটিতে (১৬ অক্টোবর, ১৯৪৫) দারিদ্র ও ক্ষুধা নিবৃত্তির লক্ষ্যে বিভিন্ন বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে বিশ্বের ১৫০টিরও বেশি দেশে এই দিনটি গুরুত্বের সঙ্গে পালন করে আসছে। ২০২৫ সালের বিশ্ব খাদ্য দিবসের মূল থিম হলো “উন্নত খাদ্য এবং উন্নত ভবিষ্যতের জন্য হাতে হাত রেখে” (Hand in hand for better food, better future)। এটি বিশ্বজুড়ে খাদ্য নিরাপত্তা ও সুস্বাস্থ্যের জন্য সম্মিলিতভাবে কাজ করার ওপর জোর দেয়।

খাদ্য নিরাপত্তার প্রধান উপাদানগুলি হলো প্রাপ্যতা (availability), প্রবেশাধিকার (access), ব্যবহার (utilization) এবং স্থিতিশীলতা (stability)। এর মধ্যে, প্রাপ্যতা বলতে পর্যাপ্ত পরিমাণে খাদ্য উৎপাদন ও সরবরাহ থাকা, প্রবেশাধিকার বলতে সকল মানুষের কাছে খাদ্য পৌঁছানোর ক্ষমতা এবং ব্যবহার বলতে বোঝায় খাদ্যের সঠিক ব্যবহার এবং পুষ্টির শোষণ ক্ষমতা। স্থিতিশীলতা হলো এই তিনটি উপাদানের ধারাবাহিকতা নিশ্চিত করা, যাতে কোনো অপ্রত্যাশিত ঘটনা বা পরিস্থিতির কারণে খাদ্য নিরাপত্তা বিঘ্নিত না হয়।

বাংলাদেশে সাংবিধানিক নিশ্চয়তার পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সনদ মোতাবেক দেশের সব নাগরিককে খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার আনুষ্ঠানিক দায়িত্ব রাষ্ট্রের। ১৯৯৮ সালে অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অধিকার-সম্পর্কিত আন্তর্জাতিক চুক্তি (আইসিইএসসিআর) স্বাক্ষরের মাধ্যমে বাংলাদেশ উন্নয়নের অধিকার বাস্তবায়নে আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক অঙ্গীকার করেছে। চুক্তির ১১(২) অনুচ্ছেদ অনুসারে, চুক্তিবদ্ধ রাষ্ট্রগুলো নাগরিকদের ক্ষুধামুক্তির মৌলিক অধিকার স্বীকার করে স্বতন্ত্রভাবে এবং প্রয়োজনে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা ও বিশেষ কর্মসূচি গ্রহণসহ অন্যান্য ব্যবস্থা গ্রহণ করবে। বাংলাদেশের সংবিধানে উল্লেখিত অনুচ্ছেদ ১৫ অনুসারে, রাষ্ট্রের অন্যতম মৌলিক দায়িত্ব হচ্ছে পরিকল্পিত অর্থনৈতিক বিকাশের মাধ্যমে উৎপাদনশক্তির ক্রমবৃদ্ধি সাধন এবং জনগণের জীবনযাত্রার বস্তুগত ও সংস্কৃতিগত মানের দৃঢ় উন্নতি সাধন, যাতে নাগরিকদের জন্য নিম্নলিখিত বিষয়গুলো অর্জন নিশ্চিত করা যায়—অন্ন, বস্ত্র, আশ্রয়, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ জীবন ধারণের মৌলিক উপকরণের ব্যবস্থা। বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রতিশ্রুতির সঙ্গে দেশের খাদ্য অধিকারের আদর্শগত মানদণ্ড চিহ্নিত করা রাষ্ট্রের দায়িত্ব।

একটি দেশের নাগরিকগণের মৌলিক চাহিদাগুলোর মধ্যে খাদ্য অন্যতম। তাই গত কয়েক দশকে পৃথিবীর আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে চাষযোগ্য জমি সংরক্ষণ, জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ, কৃত্রিম বনায়ন, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক অর্থনীতি নিয়ন্ত্রণ ইত্যাদি কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পৃথিবীর সব উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশ, বৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠানগুলো ব্যস্ত হয়ে আছে খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। পৃথিবী জুড়ে গ্লোবাল ওয়ার্মিং এবং আরও কয়েকটি বিষয়ের পাশাপাশি খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণ এখন গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্যের মধ্যে একটি।

বাংলাদেশে খাদ্যশস্যের উৎপাদন লাগাতার বৃদ্ধি পাচ্ছে। স্বাধীনতার পর গত অর্ধ শতাব্দীতে খাদ্যশস্যের উৎপাদন বেড়েছে বছরে গড়ে প্রায় ৩ শতাংশ হারে। তার পরও বিপুল পরিমাণ খাদ্যশস্য আমরা আমদানি করছি প্রতিবছর। এর মধ্যে আছে চাল, গম, ভুট্টাসহ অন্যান্য পণ্য। শুধু দানাদার খাদ্যশস্যের আমদানির পরিমাণ দাঁড়ায় বছরে ৭০ থেকে ৮০ লাখ টন। এর সঙ্গে অন্যান্য কৃষিপণ্য; যেমন—ডাল, তেলবীজ, চিনি, মসলা ও দুগ্ধজাত পণ্য যোগ করা হলে মোট আমদানির পরিমাণ দাঁড়ায় ৯০ থেকে ১০০ লাখ টন। টাকার অঙ্কে আমদানি ব্যয়ের পরিমাণ দাঁড়ায় ৮০ থেকে ৯০ হাজার কোটি টাকা। তার পরও দেশে খাদ্য নিরাপত্তার ঘাটতি আছে।

বর্তমানে দেশের প্রায় ২২ শতাংশ মানুষ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে। এটি দূর করতে হলে কৃষিপণ্যের উৎপাদন আরো দ্রুত বাড়াতে হবে। তার মাত্রা হতে হবে ন্যূনপক্ষে বছরে গড়ে ৪-৫ শতাংশ।
সেই সঙ্গে বিতরণব্যবস্থার উন্নতি সাধন করতে হবে।

বাংলাদেশে চাষাধীন জমির পরিমাণ কম। মোট ১ কোটি ৮৬ লাখ একর বা ৭৫ লাখ ৪২ হাজার হেক্টর। জনপ্রতি প্রাপ্যতা মাত্র ১১ শতক। দ্রুত এর পরিমাণ কমছে। ১৯৮৩-৮৪ সালে মোট আবাদি জমির পরিমাণ ছিল ৯২০ লাখ হেক্টর। ১৯৯৬ সালে তা ৮২ লাখ, ২০০৮ সালে ৭৭ লাখ এবং ২০১৯ সালে তা ৭৫ লাখ হেক্টরে হ্রাস পায়। শতকরা হিসাবে আবাদি জমি হ্রাসের গড় হার ছিল ১৯৮৪ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত বার্ষিক ০.৯৬ শতাংশ, ১৯৯৬ থেকে ২০০৮ সাল পর্যন্ত ০.৫২ শতাংশ, ২০০৮ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত ০.২১ শতাংশ। ১৯৮০ সালে কৃষিজমির পরিমাণ ছিল মোট জমির ৬৫.৬৯ শতাংশ। ২০১৯ সালে তা ৫৯.২৮ শতাংশে হ্রাস পায়। এভাবে কৃষিজমি হ্রাসের প্রধান কারণ হলো শিল্পায়ন, নগরায়ণ, নতুন রাস্তাঘাট নির্মাণ, নতুন বসতবাড়ি স্থাপন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্মাণ, ইটভাটা স্থাপন, নদীভাঙন।

কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আরেকটি বাধা হলো আবাদযোগ্য পতিত জমির আধিক্য। বর্তমানে এর পরিমাণ চার লাখ ৫২ হাজার ৪৩০ হেক্টর। মোট আবাদযোগ্য জমির ৫.১৩ শতাংশ হচ্ছে পতিত জমি। দেশের বিভিন্ন চিনিকল, পাটকল, বস্ত্রকল ও রেল বিভাগে চাষযোগ্য পতিত জমির পরিমাণ বেশি। তা ছাড়া বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মচর্চা কেন্দ্র, সরকারি কর্মকর্তাদের আবাসনস্থল এবং ব্যক্তিগত ঘরবাড়ি ও শিল্প-কারখানার চারপাশেও অনেক আবাদযোগ্য জমি পতিত অবস্থায় পড়ে আছে। সরকারি বা বেসরকারি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য যে পরিমাণ জমি দখলে নেওয়া হয়, তার বেশি ভাগই স্থাপনা নির্মাণের জন্য ব্যবহৃত হয় না। বাকি জমি ফেলে রাখা হয় খালি। অপেক্ষাকৃত উঁচু, নিচু ও সমস্যাসংকুল অঞ্চলে আবাদযোগ্য পতিত জমির পরিমাণ বেশী।

খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনে চাষযোগ্য মাটির গুণাগুণ হ্রাস কৃষির উৎপাদন বৃদ্ধির ক্ষেত্রে আরেকটি বড় অন্তরায়। প্রতিবছর গড়ে প্রায় ২৭০ কিলোমিটার জমি অনুর্বর হয়ে পড়ছে। বাংলাদেশের মোট জমির শতকরা ৭৬.২ ভাগ এখন মোটামুটি অনুর্বর। এর পরিমাণ ক্রমেই বৃদ্ধি পাচ্ছে। ২০০০ সালে ১.০৭ কোটি হেক্টর জমি উর্বরতা হারিয়েছে বলে ধারণা করা হতো। বর্তমানে তা ১.১২৪ কোটি হেক্টরে বৃদ্ধি পেয়েছে। এটি আমাদের খাদ্য নিরাপত্তা অর্জনের ক্ষেত্রে হুমকি।

জলবায়ু পরিবর্তন বাংলাদেশের ফসল উৎপাদন ক্ষেত্রে খুবই সংবেদনশীল। এ ক্ষেত্রে লাগসই কৃষি-প্রযুক্তি উদ্ভাবনে যত্নবান হওয়া দরকার। এরই মধ্যেই বন্যা, খরা, জলমগ্নতা ও লবণাক্ততা সহিষ্ণু বেশ কিছু ফসলের জাত উদ্ভাবিত হয়েছে। এগুলোর ক্রমাগত উন্নয়ন সাধন ও সম্প্রসারণে বিনিয়োগ বাড়ানো আবশ্যক। তা ছাড়া জমির ফসলক্রম পরিবর্তন এবং শস্যবহির্ভূত কৃষি খাতের উৎপাদন বৃদ্ধির ওপর গুরুত্ব প্রদান করা প্রয়োজন।

আমাদের দেশে ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেই সঙ্গে বৃদ্ধি পাচ্ছে খাদ্যের অপচয়। এটি খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে বড় বাধা। জাতিসংঘের পরিবেশবিষয়ক কর্মসূচি বা ইউনেপের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, বাংলাদেশে গড়ে একজন ব্যক্তি বছরে ৮২ কেজি খাবার অপচয় করছেন। খাদ্য অপচয়ের এই পরিমাণ ভারত, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য ও যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে বাংলাদেশে বেশি। ফুড ওয়েস্ট ইনডেক্স রিপোর্ট ২০২৪ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে দেখা যায়, একজন ব্যক্তি বছরে গড়ে ভারতে ৫৫ কেজি, যুক্তরাজ্যে ৭৬, যুক্তরাষ্ট্রে ৭৩ এবং রাশিয়ায় ৩৩ কেজি খাবার অপচয় করছেন।

দেশে মোট আবাদি জমির পরিমাণ প্রায় ১৪০ লাখ হেক্টর, যার মধ্যে বন্যাকবলিত জমির পরিমাণ ২৬ লাখ হেক্টর। এছাড়া প্রতিবছর ৩০ থেকে ৪০ লাখ হেক্টর জমি বিভিন্ন পর্যায়ের খরায় আক্রান্ত হয়। বাংলাদেশের ডেল্টা প্ল্যান-২১০০ অনুযায়ী, দেশের প্রায় ৭০ ভাগ অঞ্চল সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১ মিটার উচ্চতার মধ্যে অবস্থিত। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা ২০৫০ সাল নাগাদ ১ মিটার বাড়তে পারে। যার প্রভাবে প্রায় ৩০০০ মিলিয়ন হেক্টর জমি স্থায়ীভাবে হারিয়ে যেতে পারে এবং সার্বিক উৎপাদন শতকরা প্রায় ৩০ ভাগ কমে যেতে পারে যা ভবিষ্যতে খাদ্য নিরাপত্তার জন্য হুমকি স্বরুপ।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির অব্যাহত অগ্রগতি ও সফলতার ফলে দেশের খাদ্য পরিস্থিতি বর্তমানে সন্তোষজনক হলেও ভবিষ্যতে ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যা ও কৃষিজমি কমে যাওয়ার চাপ সামলানো অধিকতর কঠিন হয়ে পড়বে। বাংলাদেশে খাদ্য উৎপাদন ঘাটতি পূরণ হলেও পুষ্টিহীনতার কারণে অনেক মানুষ নানা ধরনের রোগের শিকার হয়ে মৃত্যুর দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। অষ্টম পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা, জাতীয় কৃষিনীতি, জাতীয় বীজনীতি, জাতীয় খাদ্যনীতি ও এসডিজি এর সঙ্গে সঙ্গতি রেখে দেশের জনগনের পুষ্টিসমৃদ্ধ খাদ্যনিরাপত্তা বিধানকল্পে জনস্বাস্থ্যের ঝুঁকি এড়ানোর জন্য নিরাপদ খাদ্য উৎপাদন, পশ্চাৎপদ নৃ-গোষ্ঠীর জন্য পাহাড়ি অঞ্চলে ফলের বাগান সৃজন ও সবজি আবাদের বিস্তার এবং অনুন্নত চর ও হাওড় অঞ্চলে সমন্বিত কৃষি সহায়ক প্রকল্পসহ বহুবিধ পদক্ষেপ গ্রহন করা দরকার। এক ও দুই ফসলি জমিগুলোকে চার ফসলি জমিতে পরিণত করে শস্যের নিবিড়তা উন্নীত করতে হবে। নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার জন্য উৎপাদনকালীন, বাজারজাতকালীন, প্রক্রিয়াজাতকালীন, রন্ধনকালীন ও পরিবেশনকালীন সময়ে খাদ্য নিরাপদ ও পুষ্টিগুণ সম্পন্ন রাখতে করণীয় বিষয়ে জনসচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। উন্নত সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থাপনার কৌশল প্রণয়ন, ই-কমার্স ও ডিজিটালাইজেশনের মাধ্যমে আধুনিক কৃষি ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে খাদ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করে বাংলাদেশ হবে দারিদ্র্যমুক্ত দেশ এবং ক্ষুধামুক্ত পৃথিবীর গর্বিত অংশীদার ও অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত ।

লেখক: ড. আব্দুল ওয়াদুদ

ফিকামলি তত্ত্বের জনক,
শিক্ষাবিদ, গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
ওয়াইল্ডলাইফ বিশেষজ্ঞ।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২
১৩১৪১৫১৬১৭১৮১৯
২০২১২২২৩২৪২৫২৬
২৭২৮২৯৩০৩১  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট