1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৩০ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে পুরোহিত ও সেবাইতদের সাতক্ষীরায় ৯ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ চুয়াডাঙ্গার নতুন পুলিশ সুপার উপ-পুলিশ কমিশনার গৌতম কুমার বিশ্বাস মিঠাপুকুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭ জন শিক্ষার্থীর জন্য ৫ জন শিক্ষক প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ফুলকুঁড়ি বিজ্ঞানচক্র বান্দরবানের বিজ্ঞানমেলা অনুষ্ঠিত মাদক সেবনকারী এবং মানব পাচারকারীদের কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন মতবিনিময় সভায় অনুজা নওগাঁয় প্রেমের বিয়ের পর স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত পার্বতীপুরে ভ্রাম্যমান আদালতে ২ মাদক সেবীর সাজা গাজীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ কাতারের পর এবার ইয়েমেনে হামলা চালালো ইসরায়েল, নিহত-৩৫ পিটার হাসের কোম্পানি’ থেকে ১ লাখ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার

দান মানবিকতার সমৃদ্ধ সোপান ড. আব্দুল ওয়াদুদ

  • প্রকাশিত: শনিবার, ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ২৮ বার পড়া হয়েছে

ড. আব্দুল ওয়াদুদঃ

১৯৭৯ সাল। সেবারের নোবেল শান্তি পুরস্কার যেন একমাত্র মাদার তেরেসারই প্রাপ্য । তার মহৎ কর্মের সম্মাননা এবং স্বীকৃতি ছিল এটা। আর তাই মানুষটা চলে যাওয়ার পরেও যেন দিয়ে গেল নতুন এক দিবসের জন্ম, International Day of Charity।

১৯১০ সালে জন্ম মাদার তেরেসার। একজন সন্ন্যাসিনী এবং ধর্ম প্রচারক। ১৯২৯ সালে ভারতে যান। সেখানের নাগরিকত্ব পান ১৯৪৮ সালে। সেখানে নিঃস্বদের সহায়তায় নিয়োজিত করেন নিজেকে। বিশ্বজুড়ে স্বীকৃত ও প্রশংসিত কাজের জন্যই নোবেল শান্তি সহ অনেক পুরস্কার পান।
নানান দেশ, তার ভেতরে বসত করে নানান ধরনের জাত, এদের আবার নানান ধর্ম, তাদের আবার নানান নিয়ম। তবে সব ধর্মের মধ্যে কিছু জায়গাতে বেশ মিল, নাম এর মানবতা। প্রতি বছর এ দিনটায় মানবতা এবং মাদার তেরেসার অক্লান্ত পরিশ্রমকে সম্মাননা জানাতেই যেন এই নীরব আয়োজন। ৮৭ বছর বয়সে আজকের এই দিনে ১৯৯৭ সালে মৃত্যুবরণ করেন তিনি।

একটু কৌতূহলের বিষয় হলো- মাদার তেরেসার মৃত্যুর দিনটিতেই কেন আন্তর্জাতিক দাতব্য দিবস!
একজন নিবেদিত প্রাণ রোমান ক্যাথলিক সন্ন্যাসীনী ছিলেন মাদার তেরেসা। ১৯৫০ সালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হওয়া মিশনারিজ অব চ্যারিটির প্রতিষ্ঠাতা তিনি। প্রথমে ভারতে এবং পরবর্তীতে অন্যান্য দেশগুলোতেও মিশনারিজ অব চ্যারিটির কার্যালয় স্থাপন করা হয়। সমাজের দরিদ্র, অসুস্থ, অনাথ অসহায় মানুষের সেবায় দীর্ঘ ৪৫ বছর নিজেকে বিলিয়ে দিয়েছেন অকাতরে, কোনো প্রশ্ন না রেখেই। এমন বিশাল হৃদয়ের এক মানুষকে হারিয়ে ফেলা কি চাট্টিখানি কথা? তাঁকে তো মনে রাখতে হবে। তিনি তো হৃদয়ে থাকা মানুষ।
মানুষ তাঁকে ভালোবাসতো। সনাতন ধর্মের অনেকেই তাঁকে পূজা করতো ভগবানরূপে। তিনি এমন একজন মানুষ যিনি ধনী লোকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে অর্থ সাহায্য নিয়ে আসতেন। আর এ কাজের জন্য লজ্জাকে তিনি বিন্দুমাত্র প্রশ্রয় দিতেন না। তাঁর বিশেষত্বটা এখানেই। যে জায়গায় লজ্জার কথা ভেবে আমরা থমকে দাঁড়াই সেখানে কারও মুখে হাসি ফোটানোর দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিয়েছেন তিনি।

৫ সেপ্টেম্বর, ১৯৯৭। বিশ্বের কাছে প্রশ্নবোধক চিহ্ন ধরিয়ে দিয়ে নীরবে বিদায় নিলেন মাদার তেরেসা। সম্মাননা জানাতে তাঁর মৃত্যুদিবসই হয়ে উঠল আন্তর্জাতিক দাতব্য দিবস। দিবসটির লক্ষ্য খুব সুন্দর। অভাবী মানুষকে সাহায্য করা, দান ও সেবার মাধ্যমে সমাজ, রাষ্ট্র বা বিশ্বে জনসচেতনতা তৈরি। উদ্দেশ্য মহৎ-যত ধরনের স্বেচ্ছাসেবী ও দাতব্য প্রতিষ্ঠান আছে, সেগুলোর সবটার কার্যক্রম সবস্তরে উন্নীত করা। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ঘোষণা আসে ২০১২ সালে আর এরপর থেকে আন্তর্জাতিকভাবে দিবসটি স্বীকৃত।
দিবসটি পালিত হচ্ছে ২০১৩ সাল থেকে। সমাজ, রাষ্ট্র কিংবা বিশ্বে ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে দারিদ্র্য। এর মাঝে অনেকে হয়তো ভালো থাকছেন; কিন্তু জীবনসংগ্রামে ব্যর্থ মানুষের খবর আমরা জানি না। এই সংখ্যাও নেহায়েত কম না। এর মাধ্যমে সমাজের একটা অংশ ধীরে ধীরে বিপন্ন হতে বসেছে। আমরা অনেকে টের পাচ্ছি না বা দেখেও দেখি না। এই অংশটাকে উন্নয়নমুখী করার দায়িত্ব আমাদেরই। এজন্য দাতব্য, বিনামূল্যে চিকিৎসা, দানকর্ম এগুলো ছাড়া তাদেরকে সমৃদ্ধ আর কোনো উপায় আছে?

এই দিবস আমাদের অনেক কিছু মনে করিয়ে দেয়। একের দুর্দিনে অন্যের সামান্য এগিয়ে আসাটাও হয়তো অসহায় অবস্থা থেকে মুক্তি দিতে সক্ষম! জাতিসংঘের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ লক্ষ্য ২০৩০ এর মধ্যে দারিদ্র্যমুক্ত পৃথিবী গড়ে তোলা। এর জন্য করণীয় আছে। একার প্রচেষ্টায় এই কর্মযজ্ঞ কি সম্ভব?

কথায় বলে, খাবারের অভাবে যতটা না মরে তারচেয়ে বেশি মরে ভালোবাসার অভাবে! ঘরভর্তি সম্পত্তি কিংবা বিলাসিতায় ডুবে থাকা মানুষও একটু আন্তরিক মায়ার জন্য হাহাকার করে। কঠিন প্রাণটাও যত্ন চায় দিনশেষে। এই যত্ন, সেবা কিংবা মানবতা শুধু যে মানুষের প্রয়োজন, তা নয়। পশুপাখিও যত্ন বোঝে। সেবা, স্বেচ্ছাশ্রম, দান এগুলো বুঝতে কিংবা এতে প্রাণ লাগিয়ে কাজ করতে লাগে বিশাল হৃদয়। এজন্যই হয়তো করোনা মহামারি কিংবা সাম্প্রতিক সময়ের বন্যা আমাদেরকে দাতব্যের প্রায়োগিক শিক্ষা দিয়ে গেছে। দান শব্দটির সাথে পরিচিত আমরা সকলেই। বিস্ময়কর বিষয় হলো, প্রতিটা ধর্মেই দানশীল হওয়া, দান করার এক অপূর্ব মাহাত্ম্য আছে। যেমন ধরুন, সনাতন ধর্মে অনেকগুলো ভাগ আছে। এর মধ্যে ব্রাহ্মণ একটি ভাগ। কথিত আছে, এই ব্রাহ্মণরা বৈদিক যুগে ভিক্ষা করতেন। তাছাড়া সনাতন ধর্মের পুরান অনুসারে, দানকে মহৎ কাজ হিসেবেই গণ্য করা হয়। এমনকি প্রাচীন গুরুকুলে প্রচলিত ছিল দান।
আবার ইসলাম ধর্মের কথা যদি বলি- এ ধর্মে দান করার সাওয়াব অনেক। হোক তা প্রকাশ্যে বা গোপনে। তবে গোপনে দানের ক্ষেত্রে এখানে জোর দেওয়া হয় বেশি। দানের গুরুত্ব বুঝতে হলে এ ধর্মের জাকাত এবং ফিতরার দিকে নজর দিলেই ভালো করে বোঝা যাবে। ভালো যে-কোনো কাজের জন্যই এ ধর্মে সাওয়াব বরাদ্দ।
বৌদ্ধ ধর্মে দানকে আধ্যাত্মিক পর্যায়ে নেওয়া হয়েছে। যিনি দান করেন, তার আত্মা বিকশিত হয় পরিশুদ্ধতার দিকে। কী দারুণ বিষয়গুলো! একটা কাজের জন্য সকল ধর্ম প্রায় একই কথা বলছে। কিন্তু প্রশ্ন, এর কতটা সমাজে প্রতিফলিত হচ্ছে?

পৃথিবীতে ভিন্ন ভিন্ন জাতিসত্তার মানুষ, নানান তার সংস্কৃতি, বিভক্ত তারা নানান সম্প্রদায়ে। যখন কেউ দান করছে কিংবা কেউ দান নিচ্ছে, কে কোন সম্প্রদায়ের তা জানার কিন্তু প্রয়োজনই হয় না, খেয়াল করে দেখেছেন? এখানে মুখ্য সেবা বিনিময়, অন্যভাবে বললে বিশ্বজনীন সমতা আনয়ন। অনেকে প্রশ্ন করেন, কী লাভ দান করে? শেখার কী আছে এখানে? উদারতার শিক্ষার জন্য দানের যে মহৎ কিছু নেই।

উন্নয়নশীল দেশে দারিদ্র্য বড় সমস্যা। চারদিকে একবার তাকান। দেখুন, চারপাশে অনেক মানুষের নীরব আর্তনাদ চলছে। কেউ প্রকাশ করতে পারছে, কেউ পারছে না। তাদের মাথায় হাত বুলিয়ে দেওয়ার কেউ নেই, পাশে বসে দুটো ভালো কথা কিংবা সাহস দেওয়ার কেউ নেই। চিকিৎসার অভাবে মারা যাচ্ছে অনেকে। দেখেছেন? আরও দেখুন, পথে ঘাটে ছড়িয়ে ছিটিয়ে অনেক শিশুরা থাকছে। আমরা দায় এড়াতে ওদের নাম দিয়েছি পথশিশু। ওরা কী খাচ্ছে, কীভাবে জীবন কাটাচ্ছে, আমরা সে খোঁজ নেই না। অথচ রাষ্ট্রের নাগরিক হিসেবে আমাদের মতোই সমান সুবিধা পাওয়ার কথা ছিলো ওদের। কতোটা পাচ্ছে ওরা? দায় এড়াতে এখানেও রাষ্ট্রের ঘাড়ে দোষ দেই আমরা। কিন্তু রাষ্ট্রের একার পক্ষে আর কতো? আমাদের ইচ্ছার ঘাটতি আছে, নইলে ওদের জন্য কেন কেউ কিছু করছি না?
অর্থনীতির চাকা ঘুরছে। কিন্তু সে চাকায় পিষ্ট হচ্ছে দারিদ্র্যের খাতায় নাম লেখানো কিছু মানুষ। একজনের দানে একজন পিষ্ট হওয়া মানুষের ঘুরে দাঁড়ানোটা একটা চ্যালেঞ্জ না হলেও পারতো যদি- দাতব্য স্বেচ্ছাশ্রমে আগ্রহ নিয়ে মানুষের উপস্থিতি বাড়তো। একটু একটু করে সবার সাহায্য এক হলে সেটা কিন্তু আর ক্ষুদ্র থাকে না।

২০২০ সাল থেকে বিশ্বের ৯৯ ভাগ মানুষ মোট যে সম্পদ অর্জন করেছে, তার প্রায় দ্বিগুণ সম্পদের মালিক হয়েছে বাকি এক শতাংশ মানুষ। অর্থাৎ, বিশ্বের মাত্র এক ভাগ মানুষের হাতে গেছে নতুন সম্পদের তিন ভাগের প্রায় দুই ভাগ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক আন্তর্জাতিক দাতব্য সংস্থা অক্সফাম ‘সারভাইভাল অব দ্য রিচেস্ট’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। সুইজারল্যান্ডের ডাভোসে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সভায় প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়। আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২০ সাল থেকে নতুন ৪২ ট্রিলিয়ন ডলার সম্পদের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ গেছে বিশ্বের মাত্র এক শতাংশ মানুষের হাতে। অক্সফাম বলছে, বিশ্বে ১ দশমিক ৭ বিলিয়ন কর্মী মুদ্রাস্ফীতির সঙ্গে তাল মেলাতে হিমশিম খাচ্ছেন। তারা যে দেশগুলোতে বসবাস করছেন সেখানে বেতনের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মুদ্রাস্ফীতি বেড়ে চলেছে। এদিকে, বিলিয়নিয়ারদের সম্পদ প্রতিদিন দুই দশমিক সাত বিলিয়ন ডলার বৃদ্ধি পাচ্ছে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।বিলিয়নিয়ারদের অর্ধেক এমন দেশগুলোতে বাস করেন যেখানে উত্তরাধিকার সূত্রে সম্পদের মালিক হতে কোনো ট্যাক্স দিতে হয় না।
অক্সফাম বলছে, মিলিয়নিয়ার ও বিলিয়নিয়াররা পাঁচ শতাংশ হারে ট্যাক্স দিলে তার পরিমাণ দাঁড়াবে বছরে এক দশমিক সাত ট্রিলিয়ন ডলার। এই অর্থ দুই বিলিয়ন মানুষকে দারিদ্র্য থেকে মুক্ত করতে পারে।

দান এবং প্রশান্তির মধ্যে একটি গভীর মনস্তাত্ত্বিক যোগসূত্র আছে। দানকারী ব্যক্তির মনে অনাবিল আনন্দ, তৃপ্তি ও প্রশান্তি নিয়ে আসে দান। দান করার মাধ্যমে আত্ম-সন্তুষ্টি বাড়ে, যা মানসিক চাপ কমাতে এবং জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে সাহায্য করে। মনোবিজ্ঞান অনুসারে, এই প্রক্রিয়াটি ‘প্রকৃত’ আত্মকেন্দ্রিকতা থেকে ‘অপ্রকৃত’ আত্মকেন্দ্রিকতায় উত্তরণ ঘটিয়ে সামাজিক দায়বদ্ধতার অনুভূতি তৈরি করে, যা ব্যক্তিকে মানসিক শান্তি প্রদান করে।
দান করার মাধ্যমে আমরা সামাজিক দায়বদ্ধতা পূরণ করি। এটি অন্যদের প্রতি সহানুভূতি তৈরি করে এবং সামাজিক বন্ধন দৃঢ় করে।
দান করলে যে মানসিক আনন্দ ও তৃপ্তি পাওয়া যায়, তাকে মনোবিজ্ঞানে ‘প্রকৃত আত্মকেন্দ্রিকতা’ (pure altruism) বলা হয়। এটি একটি ইতিবাচক অনুভূতি, যা আত্মমর্যাদা ও আত্মবিশ্বাসের জন্ম দেয়।
যারা দান করে তারা প্রায়শই মানসিক চাপ এবং উদ্বেগ থেকে মুক্তি পায়। এটি তাদের মনে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে এবং সামগ্রিক মানসিক সুস্থতা বাড়ায়।
দান শুধু আর্থিক বা বস্তুগত হয় না, এটি মানসিক শান্তিও নিয়ে আসে। যখন আমরা নিঃস্বার্থভাবে কাউকে সাহায্য করি, তখন মনের মধ্যে এক ধরনের প্রশান্তি আসে, যা অন্য কোনো উপায়ে পাওয়া যায় না। দান ও সামাজিক ন্যায়বিচারের মধ্যে একটি ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক আছে। যারা দান করে তারা একটি বৃহত্তর সামাজিক উদ্দেশ্য পূরণের অংশীদার হয়, যা তাদের মনে গভীর প্রশান্তি দেয়। দান একটি আধ্যাত্মিক প্রক্রিয়া। এর মাধ্যমে আমরা নিজেদের সুবিধা-অসুবিধা ত্যাগ করে বৃহত্তর স্বার্থে কাজ করি। এটি মানসিক ও আত্মিক বিকাশে সাহায্য করে। এইভাবে, দান শুধু গ্রহীতার জীবনকেই উন্নত করে না, বরং দাতার জীবনেও এক গভীর মানসিক প্রশান্তি নিয়ে আসে, যা একটি সুস্থ ও সুন্দর জীবনযাপনের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। দান মানবিকতার সমৃদ্ধ সোপান।

লেখক: ফিফামলি তত্ত্বের জনক
শিক্ষাবিদ, গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক
ওয়াইল্ডলাইফ বিশেষজ্ঞ।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
১০১১১২১৩১৪
১৫১৬১৭১৮১৯২০২১
২২২৩২৪২৫২৬২৭২৮
২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট