1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ০৪:২৮ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
পিরোজপুরে বাংলাদেশ মৎস্যজীবী ফেডারেশনের উদ্যোগে পরিচিতি ও সাধারণ সভা অনুষ্ঠিত হত্যার সাত দিনেও হয়নি আসামী গ্রেফতার; প্রতিবাদে মানববন্ধন জাতীয় ভোক্তার অধিকারের অভিযানে গাংনীতে দুই প্রতিষ্ঠানের ৫৫ হাজার টাকা জরিমানা জামিন পেলেন মডেল মেঘনা আলম তাইজুল-নাঈমের দারুণ বোলিংয়ে ঘুরে দাঁড়াল বাংলাদেশ নকশাবহির্ভূত সব রেস্টুরেন্টের ট্রেড লাইসেন্স বাতিল সাভারে প্রাইভেটকারের ধাক্কায় নারীসহ নিহত-২ লংগদু সরকারী মডেল কলেজের নতুন অধ্যক্ষকে ছাত্রশিবিরের সংবর্ধনা পেহেলগাম হামলার সন্দেহভাজনদের বাড়ি গুঁড়িয়ে দিল ভারতীয় সেনারা গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ জানাল বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়

গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ জানাল বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়

  • প্রকাশিত: সোমবার, ২৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

জাতীয় গ্রিড বিপর্যয়ের কারণ জানিয়েছে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়। রামপাল-পায়রাসহ ছয়টি বিদ্যুৎকেন্দ্র বন্ধ হয়ে যাওয়ায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের প্রায় ২০টি জেলা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে।

রোববার (২৭ এপ্রিল) মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মোহাম্মদ শফিউল্লাহ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আমিনবাজার উপকেন্দ্র থেকে প্রায় ৬৫ কিলোমিটার এবং গোপালগঞ্জ উপকেন্দ্র থেকে প্রায় ২৫ কিলোমিটার দূরে দুটি সার্কিটের মধ্যে সাময়িক শর্ট-সার্কিটের কারণে স্বয়ংক্রিয় সুরক্ষাব্যবস্থার অংশ হিসেবে বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো বন্ধ হয়ে যায় বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে।

ঘটনার বিস্তারিত অনুসন্ধানে মন্ত্রণালয় ও পাওয়ার গ্রিড বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দুটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। মন্ত্রণালয়ের কমিটির সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ-উপাচার্য অধ্যাপক আবদুল হাসিব চৌধুরী।

শর্ট-সার্কিটের ফলে পায়রা ও রামপাল বিদ্যুৎকেন্দ্র, বরিশালের ৩০৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎকেন্দ্র, ভোলার নতুন বিদ্যুৎ ও পুরনো বিদ্যুৎকেন্দ্র এবং কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ভারত থেকে আমদানিকৃত বিদ্যুতের ৫০০ মেগাওয়াটের একটি ইউনিট বন্ধ হয়ে যায়। এতে মোট ২ হাজার ২৭৭ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ ঘাটতি দেখা দেয়।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, শনিবার বিকেল ৫টায় দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদন ছিল ১৪ হাজার ৫২০ মেগাওয়াট এবং ফ্রিকুয়েন্সি ছিল ৫০ দশমিক ৪ হার্জ, যা স্বাভাবিক ছিল। কিন্তু ৫টা ৪৫ মিনিটে আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ ৪০০ কেভি লাইনে ফল্টের কারণে খুলনা ও বরিশাল অঞ্চলের যশোর, বেনাপোল ও নোয়াপাড়া উপকেন্দ্র সংশ্লিষ্ট ১০টি জেলায় সাময়িক বিদ্যুৎ বিচ্যুতি ঘটে।

তবে ঈশ্বরদী-ভেড়ামারা-ঝিনাইদহ ২৩০ কেভি লাইন সচল থাকায় ভেড়ামারা, কুষ্টিয়া, মাগুরা, নড়াইল ও চুয়াডাঙ্গার বিদ্যুৎ সরবরাহ চালু ছিল। এই লাইন ব্যবহার করেই দ্রুত প্রচেষ্টায় যশোর, বেনাপোল ও নোয়াপাড়া উপকেন্দ্রগুলো চালু করা হয়। সন্ধ্যা ৬টা ২৫ মিনিটের মধ্যে আমিনবাজার-গোপালগঞ্জ-আমতলী লাইন সচল হয় এবং রাত ৯টার মধ্যে বিদ্যুৎ পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়ে ওঠে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি রবি
 
১০১১১২১৩
১৪১৫১৬১৭১৮১৯২০
২১২২২৩২৪২৫২৬২৭
২৮২৯৩০  
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট