1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
মঙ্গলবার, ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৫ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
১৯৭১-এর জনযুদ্ধ: বিজয়ের প্রকৃত মালিকানা এবং ভূ-রাজনীতির সমীকরণ প্রশান্ত মহাসাগরে মার্কিন হামলায় নিহত-৮ রাজারবাগ পুলিশ স্মৃতিস্তম্ভে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা-আইজিপির শ্রদ্ধা কালিগঞ্জে জুম্মার নামাজ শেষে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে কান বিচ্ছিন্নের অভিযোগ আগামী নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক ও স্বচ্ছ : সিইসি হাদিকে বিদেশে নেওয়া হবে কি না, মেডিকেল বোর্ডের জরুরি বৈঠক টংগীবাড়ীতে গ্রামের সড়কে হাঁটতে বের হয়ে প্রাণ গেছে ৪ বছরের শিশুর নওগাঁয় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত -১ আহত -৩ সৌদি আরবে গ্রেপ্তার ১৯ হাজারের বেশি প্রবাসী শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে স্মৃতিস্তম্ভে সরাইল উপজেলা প্রশাসনের শ্রদ্ধাঞ্জলি

বাংলাদেশে এখনকার পরিস্থিতি আমাদের মানতে হবে: ভারতীয় কূটনীতিক

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫
  • ১১১ বার পড়া হয়েছে

আন্তর্জাতিক ডেস্কঃ

গত এক বছরে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বারবার বলেছে, তারা চায় বাংলাদেশে ‘যত দ্রুত সম্ভব’ একটি সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হোক এবং সেই নির্বাচন হোক ‘গণতান্ত্রিক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক’।

তবে ইতোমধ্যে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছে। এবং পরবর্তী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ যে তাদের ‘নৌকা’ প্রতীকে লড়তে পারবে- এমন কোনো সম্ভাবনাই এ মুহূর্তে দেখা যাচ্ছে না।

কিন্তু বাংলাদেশে আওয়ামী লীগবিহীন কোনো নির্বাচনকে ভারত অন্তর্ভুক্তিমূলক মনে করবে কিনা সে বিষয়ে এখনো অস্পষ্ট রয়েছে।

এর পাশাপাশি ভারতের একাডেমিক মহলে, থিংকট্যাংক সার্কিটে বা বৃহত্তর সিভিল সোসাইটিতেও বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা অব্যাহত। আর সেখানেও উঠে আসছে নানা ধরনের মতামত।

আর সব কিছুই এমন একসময়ে ঘটছে, যখন বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার দলের শীর্ষ নেতাদের একটি বড় অংশ ভারতে অবস্থান করছেন।

এ পটভূমিতেই দিল্লির ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার (আইআইসি), যেটি ভারতের বৈদেশিক নানা ইস্যুতে চর্চার একটি প্রধান কেন্দ্র। সম্প্রতি বাংলাদেশের পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে আয়োজন করেছিল একটি আলোচনাসভার।

ওই নির্বাচনকে সামনে রেখে ভারতের দিক থেকে কী ধরনের ‘প্রস্তুতি’ কাঙ্ক্ষিত, সেই প্রশ্নকে ঘিরেই বিশ্লেষকরা সেখানে নানা সম্ভাবনা নিয়েই আলোচনা করেছেন, যা থেকে ভারতের বিভিন্ন পর্যায়ের পর্যবেক্ষকদের মনোভাব সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়- এই প্রতিবেদনে থাকছে তারই সারসংক্ষেপ।

‘ওয়েট অ্যান্ড ওয়াচ’
ভারতের সাবেক শীর্ষস্থানীয় আমলা ও প্রসার ভারতী বোর্ডের সাবেক সিইও জহর সরকার বিশ্বাস মনে করেন, এ মুহূর্তে কোনো ‘প্ররোচনায়’ পা না দিয়ে ভারতের উচিত হবে বাংলাদেশের নির্বাচনে কী ফলাফল হয়, সেটি দেখার জন্য অপেক্ষা করা।

-আইআইসির আলোচনাসভার সঞ্চালকও ছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের এই সাবেক সংসদ সদস্য।

জহর সরকার বলেছেন, বাংলাদেশে এখনকার প্রেজেন্ট পরিস্থিতি আমাদের মানতে হবে, বুঝতে হবে। বোঝার থেকেও বেশি কথা হলো- মানতে হবে। আসলে হঠাৎ (পালাবদল) হয়ে যাওয়াতে (দিল্লির) একটা শকের মতো হয়ে গিয়েছিল … এখন মেনে নিতে হবে যে, বাংলাদেশের ভোটাররা যাকেই তাদের শাসক হিসেবে চিহ্নিত করবে, তাদেরকে আমাদের মানতে হবে।

কিন্তু বাংলাদেশের নতুন সরকার যদি ভারতের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন না হয়, সেই ঝুঁকির দিকটা কি ভারত মাথায় রাখবে না?

এমন প্রশ্নে জহর সরকার জবাব দেন, এটা ঠিকই। এর মধ্যে একটা পয়েন্ট অব ভিউ এসে যায়, সেই সরকার যদি আমাদের বিরুদ্ধে হয় তখন কী হবে? আরে এসব কথা পরের কথা… এগুলো পরের কথা… কে আসবে কে যাবে, তা কেউ জানে না। আসলে হচ্ছে কী, (বাংলাদেশে) কিছু ক্ষ্যাপা লোক টুকটাক করে কিছু বলে ফেলছে, যার বেসিসে সঙ্গে সঙ্গে একটা রিঅ্যাকশন হচ্ছে, তাতে মানুষ ক্ষেপে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, আসলে মনে রাখতে হবে (বাংলাদেশে) এখনকার যে সরকার সেটা একটা কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট, তাদের এত বেশি বলার বা খোঁচানোরও প্রয়োজনীয়তা নেই, তারা তো ইলেকশনটা করে নিলেই পারে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট