1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১২:৪১ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে পুরোহিত ও সেবাইতদের সাতক্ষীরায় ৯ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ চুয়াডাঙ্গার নতুন পুলিশ সুপার উপ-পুলিশ কমিশনার গৌতম কুমার বিশ্বাস মিঠাপুকুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭ জন শিক্ষার্থীর জন্য ৫ জন শিক্ষক প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ফুলকুঁড়ি বিজ্ঞানচক্র বান্দরবানের বিজ্ঞানমেলা অনুষ্ঠিত মাদক সেবনকারী এবং মানব পাচারকারীদের কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন মতবিনিময় সভায় অনুজা নওগাঁয় প্রেমের বিয়ের পর স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত পার্বতীপুরে ভ্রাম্যমান আদালতে ২ মাদক সেবীর সাজা গাজীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ কাতারের পর এবার ইয়েমেনে হামলা চালালো ইসরায়েল, নিহত-৩৫ পিটার হাসের কোম্পানি’ থেকে ১ লাখ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার

ভাঙ্গুড়ায় ইউএনওর স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়মে প্রকল্প বাস্তবায়নের অভিযোগ

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৫ জুলাই, ২০২৫
  • ১০০ বার পড়া হয়েছে

বিকাশ কুমার দাস,ভাঙ্গুড়া প্রতিনিধিঃ

পাবনার ভাঙ্গুড়ার ২০২৪-২৫ অর্থবছরে কাবিটা ও টিআর কর্মসূচির প্রকল্পে বরাদ্দকৃত অর্থের ব্যবহার নিয়ে উঠেছে স্বেচ্ছাচারিতা ও অনিয়মের অভিযোগ। প্রকল্প বাস্তবায়নের দায়িত্বে থাকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা. নাজমুন নাহার এবং প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ফেরদৌস আলমের  বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ উঠেছে। উপজেলা অফিসের সরবরাহকৃত তথ্য অনুযায়ী, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের আওতায় ২০২৪-২৫ অর্থবছরে “কাজের বিনিময়ে টাকা” (কাবিটা- নগদ অর্থ ) কর্মসূচির আওতায় ১৭টি প্রকল্পে ৮৬ লাখ ৭ হাজার ৮১৫ টাকা এবং (টিআর) কর্মসূচির আওতায় ৩৮টি প্রকল্পে ৮৪ লাখ ৭৪ হাজার ৯৭৫ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। কাবিটা ও টিআর প্রকল্পের মূল উদ্দেশ্য ছিল গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়ন। কিন্তু অভিযোগ উঠেছে, প্রকল্পের সভাপতি ইউএনও মোছা. নাজমুন নাহার কৌশলে জনগণের এই প্রকল্পের অর্থ (কাবিটা) উপজেলা পার্ক চত্বরে মাঠ ভরাট করণে ১০ লক্ষ ৬০ হাজার টাকা, (টিআর) উপজেলা পার্কের খেলাধুলার সরনজাম স্থাপন, ৩লক্ষ ৫০ হাজার টাকা,উপজেলা পরিষদ চত্তর সৌন্দর্য বন্ধন করণে ৩ লক্ষ্য ৫০ হাজার টাকা, উপজেলা অফিসার্স ক্লাব সংস্কার করণে  ৬০ হাজার ৯৯৪ টাকা  ব্যবহার করা হয়েছে যা কর্মসূচির মূল  উদ্দেশ্যের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।
স্থানীয়দের অভিযোগ, দরিদ্র জনগণের জন্য বরাদ্দকৃত অর্থকে নিজের খেয়ালখুশিমতো ব্যয় করা সরকারের নীতিমালার পরিপন্থী। তারা এ বিষয়ে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ ও তদন্ত দাবি করেছেন।
প্রকল্প পিআইসি আব্দুল হাকিম বলেন,উপজেলা অফিসার্স ক্লাবে ব্যাডমিন্টন খেলার কোট পাকা করেছি ও কয়েকটি চেয়ার কিনেছি।
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. ফেরদৌস আলম বলেন, উপজেলা অফিসার্স ক্লাব সংস্কার,উপজেলা পরিষদ চত্তর সৌন্দর্য বন্ধন করণসহ সকল প্রকল্পই জন গুরুত্বপূর্ণ।
এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোছা.নাজমুন নাহার  বলেন, নিয়ম অনুযায়ী প্রকল্প দেওয়া হয়েছে এবং সেই প্রকল্পের টাকা ব্যয় করা হয়েছে। এ প্রকল্প গুলো ও আমার মনে হয়েছে জনগুরুত্বপূর্ণ। তবে সচেতন মহলের দাবি,এসব অনিয়ম বন্ধ করে প্রকল্পগুলো যেন প্রকৃত উপকারভোগীদের জন্য ব্যবহার হয়,তা নিশ্চিত করতে হবে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট