গাইবান্ধা প্রতিনিধি:
পলাশবাড়ীতে চলতি রবি মৌসুমে রোপিত পুরিকচু বাম্পার ফলনের সমূহ সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।ফলে কৃষকরা বেজায় খুশি।অপ্রত্যাশিত প্রাকৃতিক কোন দূর্যোগ দেখা না দিলে নিশ্চিত লাভজনক হবে বলে আশা করা যায়।
লাল-সবুজের দেশ আমাদের মাতৃভূমি সোনার বাংলাদেশ।যেদিকে যতদূর চোঁখ যায় শুধুই সবুজের সমারোহ। সবুজ বেষ্টিত অপার সম্ভাবনাময়ি- অগাধ সম্পদশালী আমাদের দেশ আজ বিশ্বের যে কোন উন্নত দেশের নিকট অনূকরনীয় হয়ে উঠেছে।
সম উন্নয়নের নিজস্ব গতির ধারাবাহিকতায় দেশ এগিয়ে যাচ্ছে তর-তর করে। এভাবেই এগিয়ে যাবে কাঙ্খিত লক্ষ্য-উদ্দ্যেশের দিকে।পূরন হবে লালিত স্বপ্ন। এসময় ফসলের মাঠে দিগন্ত জুড়ে নানা রবিশস্যের ঝিলিক। নানা ফসলের ভিঁড়ে বৈ-কচু (পূরিকচু) পরিচিত একটি নাম। আমাদদের প্রতিদিনের আহারের সাথে প্রয়োজনীয় তরিতরকারির (সব্জি) মধ্যে কচু একটি অপরিহার্য শস্য। ০৩ মাসের ফসল কচু এখন প্রায় উঠতির দিকে। সম্ভাব্য আর মাস খানেকের মধ্যেই ঘরে উঠবে কচু। প্রকৃতির বিচিত্র বৈরিতায় বিরাজমান বিরুপ বৈরী আবহাওয়ার নানা দোদুল্যপনার দোলাচলে কৃষক-কৃষানিরা পুন্জিভূত শ্রমের বিপরিতে রোপিত উঠতি ফসলের ভবিষ্যত সফলতার উজ্জল সোনালী স্বপ্নে কৃষকরা মুগ্ধ। উপজেলার মহদীপুর ইউনিয়নের জালাগাড়ী দূর্গাপুর গ্রামের প্রায় প্রতিটি গৃহস্থ পরিবারেই কচুর উৎপাদন লক্ষনীয়। বাম্পার উৎপাদন ঘরে তোলার আশায় কৃষক-কৃষানিরা একবুক আশা নিয়ে এখন শুধু শেষ দিনের অপেক্ষায়। ছবিটি শনিবার বিকালে জালাগাড়ী দুবলাগাড়ী এলাকা থেকে তোলা।