মোশারফ হোসেন জসিম পাঠান, নেত্রকোনাঃ
নেত্রকোনা জেলা সদর উপজেলার লক্ষীগঞ্জ ইউনিয়নের মিজামপুর গ্রামের মৃত ফজর আলীর ছেলে মোঃ আবুল কাশেমের দাপটে গ্রামে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ। সূত্রে জানা যায় গত প্রায় ২৮ বছর হয় কাশেমের মা সুন্দর বানু কাছ থেকে ৩ শতাংশ জমি ক্রয় করে একই গ্রামের মৃত ডেন্ডু মিয়ার স্ত্রী মোসাঃ পোশাক বানু কিন্তু সুন্দর বানু জীবিত থাকা অবস্থায় উক্ত জমি দলিল করে দিবে দিবে বলে আশ্বস্ত প্রদান করে কিন্তু হঠাৎ তিনি মৃত্যুবরণ করেন পরেও তার সন্তান মোঃ আবুল কাশেম গ্রামবাসীর সামনে বলেছে আমার মা মৃত্যু হয়েছে কিন্তু আমি নিজে উক্ত জমি লিখে দিব কেমন আস্তে এমন আশ্বাস তো এমন আশ্বস্ত প্রধান থাকলেও এখন পর্যন্ত জমি দলিল করে দেয়নি অসহায় মহিলা পোশাক বানু কে । এই নিয়ে কয়েকবার গ্রাম্য সালিশ বসলেও বিষয়টি সুরাহা হয়নি । গ্রামের সহজ সরল অসহায় মহিলা সম্পদের দলিলের আশায় গ্রামের মাতব্বরগণের দ্বারে দ্বারে ঘুরছে। এদিকে আবুল কাশেম এর বিরুদ্ধে যারা কথা বলে তাদেরকে আসামি দিয়ে একের পর এক মামলা করছে। এই নিয়ে পুরো গ্রাম ও এলাকা জুড়ে আলোচনা ও সমালোচনার ঝড় উঠে। ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিক গন এবং মানবাধিকার কর্মীগণ তথ্য সংগ্রহ করতে সরজমিনে গেলে গ্রামবাসী সঙ্গে বিষয়টি জানতে চাইলে তারা সততা স্বীকার করে বলেন তিনবার গ্রাম্য সালিশ বসে বিষয়টি সূরা হয়নি বরং উল্টো শালিস এড়িয়ে গিয়ে মামলা দিয়ে হয়রানি করছে , পোশাক বানুর আত্মীয় স্বজনকে । এ ব্যাপারে জেলার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও জেলা পুলিশ সুপার এবং স্থানীয় প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করছে। ভুক্তভোগী পোশাক বানু গ্রামবাসী। গ্রামবাসী যারা তারা হলেনঃ মোঃ বিদ্যা মিয়া, ফজর আলী, মোঃ মোতালিব মিয়া, আবুল মিয়া, মোঃ ফারুক মিয়া, রশিদ মিয়া, মোঃ রাসেল মেম্বার, মোঃ সবুজ মিয়া, মোঃ ইদ্রিস মিয়া, মোঃ জুলহাস মিয়া, ইসলাম উদ্দিন, হাদিস মিয়া, মোঃ জয়নাল মিয়া, মোঃ সাইকুল মিয়া সহ আরো অনেকেই । প্রকাশ থাকে যে মসজিদের ও সংগ্রামের আগে থেকে বসবাসরত জায়গার ঘর বাড়ি নির্মাণ হয়েছে সেই জায়গার উপরেও মামলা দিয়ে হয়রানি করছে জনগণকে। এই নিয়ে যে কোন সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনার আশঙ্কা চলবে।