1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
শুক্রবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:০৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
বীরগঞ্জে ছাগল হত্যাকে কেন্দ্র করে থানায় অভিযোগ বৃষ্টিতে সরবরাহ সংকটের অজুহাত, ফের সবজির বাড়তি দাম ভারতে দুর্গা প্রতিমা বিসর্জন দিতে গিয়ে ১৩ জনের মৃত্যু আশুলিয়ায় নারী ও শিশু হাসপাতালে অবহেলায় শিশুর মৃত্যু অভিযোগ ডাকসু’র জিএস তাওকির হাসানকে মিঠাপুকুর উপজেলা জামায়াতের সংবর্ধনা মিঠাপুকুরে পুত্রের নির্যাতনে অতিষ্ঠ হয়ে বাড়ি ছেড়ে কন্যার বাড়িতে আশ্রয় নিলেন হতভাগ্য পিতা রংপুরে আলোর পথিক ফাউন্ডশনের ১০ বছর পূর্তি বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্যদিয়ে অনুষ্ঠিত রাজাপুরে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় করেন বিএনপির চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়ার মাননীয় উপদেষ্টা জাতিসংঘ সফর শেষে দেশে ফিরলেন প্রধান উপদেষ্টা পার্বতীপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে প্রাণ গেল পলিটেকনিক শিক্ষার্থীর,আহত-১

১০ লাখ টন ডাল-চিনি আমদানিতে সরকারি অনুমতি

  • প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট, ২০২৫
  • ৬৬৪ বার পড়া হয়েছে

অর্থনীতি ডেস্কঃ

স্থানীয় বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ নিশ্চিত এবং দাম স্থিতিশীল রাখতে সরকার বেসরকারি পর্যায়ে মসুর ডাল ও চিনি আমদানির অনুমতি দিয়েছে। এই উদ্যোগের আওতায় মোট ৫ লাখ টন মসুর ডাল ও ৫ লাখ টন চিনি আমদানির পরিকল্পনা রয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এই পণ্যগুলোর আমদানির জন্য সিনকস অটোমেশন টেকনোলজি লিমিটেড নামের একটি প্রতিষ্ঠানকে অনুমতি দেওয়া হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মসুর ডাল ও চিনি উভয়ই অবাধে আমদানিযোগ্য পণ্য। বিদ্যমান আমদানি নীতি আদেশ ২০২১-২০২৪ অনুযায়ী বাণিজ্যিক ভিত্তিতে এলসির মাধ্যমে এই পণ্যগুলি আমদানি করা সম্ভব।

বাংলাদেশের মসুর ডালের বার্ষিক আমদানি প্রায় ৭০৪.১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার, যা গত বছরে ৯১৩.১ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে পৌঁছেছে। এতে মোট আমদানির পরিমাণ ৩৪.৪% বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে, চিনির আমদানির পরিমাণ ১,১৫৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে কমে ১,০৪৬.৪ মিলিয়ন মার্কিন ডলারে দাঁড়িয়েছে, যা ৪.৫% হ্রাস পেয়েছে।

এই আমদানির ফলে বাজারে সরবরাহ বৃদ্ধি পাবে এবং দাম স্থিতিশীল থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই উদ্যোগটি স্থানীয় বাজারে সরবরাহ ও দাম স্থিতিশীল রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

যদিও সরকার বেসরকারি আমদানির অনুমতি দিয়েছে, তবে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। বিশেষ করে, স্থানীয় শর্করা রিফাইনারি প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের উৎপাদন কমিয়ে দিয়েছে, যার ফলে বাজারে চিনির সরবরাহে কিছুটা ঘাটতি দেখা দিয়েছে। এছাড়া, অবৈধ চিনির আমদানি ও সীমান্তে চোরাচালানও একটি বড় সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট