1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
সোমবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৪:৩৯ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
যশোর-২ বিএনপির প্রার্থী সাবিরা নাজমুল মুন্নির মনোনয়নপত্র সংগ্রহ ৯০ দিনের মধ্যে হাদি হত্যার বিচার সম্পন্ন হবে: আইন উপদেষ্টা ১৫ বছর পর বিশ্বের বৃহত্তম পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র ফের চালু করছে জাপান লালমনির হাট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত মাদারীপুর নতুন বাসষ্ট্যান্ড থেকে ডাম ট্রাক রাতে অন্ধকারে চুরি জাতীয়তাবাদী মুক্তিযুদ্ধের প্রজন্মের কেন্দ্রীয় আহবায়ক কমিটির সদস্য পদ পেলেন রাজাপুরের সন্তান শহিদুল ইসলাম বগুড়ায় যৌথ বাহিনীর ‘ক্র্যাকডাউন’: ইয়াবা–হেরোইনসহ ৬ মাদক কারবারি গ্রেপ্তার আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে কঠোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার মাদকবিরোধী অভিযানে গাঁজা উদ্ধার, তিনজন দণ্ডিত আলোর পথিক ফাউন্ডেশনের সৌজন্যে ও বেগম রোকেয়া পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজের উদ্যোগে রোকেয়া মেধাবৃত্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ

গাজীপুর জেলা কারাগারে দুর্নীতির রমরমা বানিজ্য

  • প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫
  • ১৮৪ বার পড়া হয়েছে

স্টাফ রিপোর্টার:

গাজীপুর জেলা কারাগারের, সি আই ডি সদস্য কামরুল এবং সুবেদার শহিদুলের নেতৃত্বে সমস্ত কারাগার নিয়ন্ত্রণ করতেছে ডেপুটি জেলার খাদিজা কাশেম, ডিভিশন ওয়ার্ডে থাকার জন্য প্রতিটা বন্দির কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে বিশ হাজার করে টাকা। ডিভিশন ওয়ার্ড এর মধ্যে মোটা টাকার বিনিময়ে সমস্ত আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীকে একসাথে রাখা হয়েছে, এবং আওয়ামী লীগের নেতা আলমগীর এবং আলিমুদ্দিন বুদ্ধি এর নেতৃত্বে ডিভিশন পরিচালনা করছে সিআইডি কামরুল আর ডেপুটি জেলার খাদিজার কাশেম, মোবাইল ফোন থেকে প্রতিমাসে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছি, মোবাইল ফোনে যারা রাইটার বসে তাদের কাছ থেকে প্রতি সপ্তাহের জন্য ৩০০০ টাকা নে সুবোধের শহিদুল আর সি আই ডি কামরুল, সিআইডি কামরুল রফিকুল কাদেরের পূর্ব পরিচিত হওয়ায় তাকে কেউ কিছু বলে না। এবং প্রতিটা ওয়ার্ডে পেমেন্ট সিস্টেম করে রেখেছে। চিলাইবার এবং বংশী ওয়ার্ড ডিভিশন ওয়ার্ড প্রথম অবস্থায় দিতে হয় ১৫ থেকে ২০ হাজার টাকা তারপর প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা সমস্ত কিছু নিয়ন্ত্রণ করে ডেপুটি জেলার খাদিজা খাসা, রাজনৈতিক বন্দীরা যদি সিআইডি কামরুলকে টাকা না দেয় তাহলে নাকি প্রতিটা বন্দিকে চারটা পাঁচটা করে মামলা দিয়ে দেয় আইজি স্যারের সাথে কথা বলে এমন একটা কথা বন্দিদের মধ্যে প্রচলিত হচ্ছে। রাজনৈতিক বন্দীদের জামিন হওয়ার পর গেটে ঢোকানোর পর সিআইডি কামরুল এসে জিজ্ঞেস করে যারা রাজনৈতিক মামলা তারা এক পাশে থাকেন যারা সাধারণ মারলো তারা আরেক পাশে থাকেন। যারা রাজনৈতিক মামলার বন্দি তাদেরকে রেখে সাধারণ বন্দীদের জামিনে মুক্তি দেওয়া হয়। আর রাজনৈতিক বন্দিদের বলা হয় আপনারা যদি মাথাপিছু ২০ হাজার করে টাকা না দেন, তাহলে আবারও বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থাকে ফোন করে এবং আইজি স্যার কে ফোন করে আপনাদের গেট থেকে অ্যারেস্ট করা হবে। না হয় আবারও বিভিন্ন মামলা দেওয়া হবে। আর যে সমস্ত টাকা ইনকাম হয় সুপার রফিকুল কাদের এবং ডেপুটি জেলার খাদিজা কাশেম cid কামরুল ভাগাভাগি করে নেয়। ডেপুটি জেলার খাদিজা কাশেম প্রতিদিন রাত দশটা থেকে এগারোটার মধ্যে কারো অভ্যন্তরে প্রবেশ করে ডিভিশন ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের নেতা কর্মীদের সাথে লেনদেন করে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট