স্টাফ রিপোর্টারঃ
নেত্রকোণা জেলা কেন্দুয়া উপজেলা গন্ডা ইউনিয়নএর মরিচপুর গ্রামের মোঃআরজু মিয়ার ছেলে ইউনিয়ন ছাত্রদলের সিনিয়র সহ সভাপতি মোঃ জাহাঙ্গীর আলম দিদার। গত ২০/১০/২৫ ইং তারিখ রাত প্রায় ৯ টার দিকে বাজার থেকে বাড়িতে আসার পথে পথরোধ করে একদল সন্ত্রাসীরা নেতা কে আটকিয়ে হাত-পা ও মুখ বাঁধে কেন্দুয়া-আঠারোবাড়ী সড়কের বড় কালিয়ান এলাকার বাদল ভূঁইয়ার ইটখলার পাশে রাস্তার ধারে দিদারকে পড়ে থাকতে দেখা যায় পরে স্থানীয় লোক জন থাকে দ্রুত উদ্ধার করে। কেন্দুয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান এবং ভর্তি করে। কর্মরত চিকিৎসক প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর তাকে অবজারভেশনে রাখেন। ছাত্রদল নেতা দিদারের চাচাতো ভাই মোঃ মজিবর রহমান ও তার বন্দু মোঃ রুহুল আমিন এর কাছে সাংবাদিক জানতে চাইলে তারা সত্যতা স্বীকার করে বলেন গত কিছু দিন ধরে গন্ডা ইউনিয়ন বিএনপির কমিটি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছিল । এর জেরে ধরে বিরোধী পক্ষের কয়েকজন লোক তাকে হত্যার হুমকি দিয়েছে।এই ঘটনার কারণ অথবা পূর্বশত্রুতার জের ধরে এ হামলা হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।এ বিষয়ে কেন্দুয়া থানা পুলিশ , ঘটনাস্থান পরিদর্শন করে এবং ঘটনাটি তদন্ত চলছে।
এ ঘটনার পর এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে, ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সাংবাদিক গন তথ্য সংগ্রহ করতে সর জমিনে গেলে গ্রাম ও এলাকাবাসীর জানতে চাইলে তারা বলেন আমাদের গ্রামে অনেক ঘটনা ঘটেছে কিন্তু এমন ধরনে ঘটনা আমরা কখন শুনেনি এতে স্থানীয় রাজনৈতিক মহলেও উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।এব্যাপারে জেলার উর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও জেলা পুলিশ সুপার এবং স্থানীয় প্রশাসনের পদক্ষেপ কামনা করছে এলাকার সচেতন মহল ও ভুক্তভোগি পরিবার বর্গ লোকজন। গ্রামবাসী যায় তারাহলেন – আব্দুল হামিদ, আবুল হাসেম,মোঃআব্দুল মজিদ, মোঃ সাইদুর রহমান,মোঃ বারেক মিয়া, মোঃ রাজু মিয়া,হেলাল উদ্দিন, ফরহাদ মিয়া,মোঃসবুজ মিয়া,আজিজুল মিয়া,বাচ্ছু মিয়া,মোঃবাদল মিয়া, মোঃ ফজলু মিয়া,মোঃহোসেন মিয়া,মোঃ আহমদ মিয়া,মোঃসুজন মিয়া,মোঃ হানিফ মেব্বার,মোঃ হান্নান মিয়া,মোঃ নজরুল মিয়া,আলী ইসলাম, মোঃবুলু মিয়া,মোঃ শামিম মিয়া,মোঃসুমন মিয়া,মোঃমনির মিয়া,মোঃ শিপন মিয়া,মোঃহোসেন মিয়া সহ অনেকেই হামলার বিচার দাবী করে। প্রকাশ থাকে যে উল্লেখিত ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে যেকোনো সময় বড় ধরনের দুর্ঘটনা আশঙ্কা চলবে।