আব্দুল হালিম,বিশেষ প্রতিবেদকঃ
রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলা থেকে ২ কিলোমিটার দুরে ২০০১ সালে স্থাপিত হয় কৃষ্ণপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। উক্ত বিদ্যালয় শিক্ষকের পদ ৬টি। কর্মরত ৬ জন।
প্রধান শিক্ষক শাহনাজ বেগম সহ সকল শিক্ষক উপস্থিত ছিলেন। ৩য়, ৪র্থ ও ৫ম শ্রেনিতে ৩৮ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ১৮ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত পাওয়া যায়। আজ ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫ বৃহস্পতিবার বিকেল ৩ টায সরেজমিনে অনুসন্ধান চালাতে গিয়ে মিলেছে এ তথ্য ও চিত্র। গত ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫ বুধবার বিকাল ২ টায় খোড়াগাছ ইউনিয়ন্থ তেকানী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এ প্রতিবেদক পরিদর্শন কালে দেখা যায় প্রধান শিক্ষক পদ শুন্য রয়েছে। সহকারী শিক্ষক ৫ জন রয়েছে। ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক মাহবুবা বেগমকে সাথে নিয়ে শ্রেনী কক্ষে প্রবেশ করে ৩য় শ্রেনিতে ১০ জনের মধ্যে ৭ জন, ৪র্থ শ্রেনিতে ১১ জনের মধ্যে ৪ জন, ৫ম শ্রেনিতে ৬ জনের মধ্যে ৩ জন মোট ৩ টি শ্রেনিতে ২৭ জনের মধ্যে ১৪ জন শিক্ষার্থী উপস্থিত পাওয়া যায়। তিনি স্লিপ এর ৫০ হাজার টাকা উত্তোলন করে কাজ না করে আত্মসাৎ করেছেন বলে এলাকাবাসী এ প্রতিবেদককে জানান। এ ছাড়াও উক্ত বিদ্যালয়ে পিইডিপি-৪ কর্তৃক ৭ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ থাকলেও বিভিন্ন দূর্নীতি ও অনিয়ম রয়েছে। উক্ত বিদ্যালয়ে পিইডিপি-৪ কর্তৃপক্ষকে সরেজমিনে পরিদর্শন করার জন্য এলাকাবাসী দাবী জানিয়েছেন।
৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫ সোমবার দুপুরে ভিকনপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এ প্রতিবেদক সহ সাংবাদিক টিম সরেজমিনে পরিদর্শনকালে দেখা যায় বিদ্যালয়ে ৬ জন শিক্ষকের পদ রয়েছে। কর্মরত রয়েছেন ৫ জন শিক্ষক। ৩ জন শিক্ষক উপস্থিত, অনুপস্থিত ২ জন শিক্ষক। তারা হলেন, ভারপ্রাপ্ত প্রধান নাজমা বেগম ও শাহনাজ বেগম।
শ্রেনী কক্ষে গিয়ে দেখাগেছে, ৩য় শ্রেনীতে ১০ জনের মধ্যে ০০,৪র্থ শ্রেনীতে ১০ জনের মধ্যে ৪ জন ও ৫ম শ্রেনীতে ১০ জনের মধ্যে ৩ মোট ৩০ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭ জন শিক্ষার্থী পাওয়া যায়। এ ছাড়াও ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক নাজমা বেগম ২০২৪-২৫ অর্থ বছরের স্লিপ এর ৫০ হাজার টাকা কোন কাজ না করে আত্মসাৎ করেছেন বলে এলাকাবাসী জানান। ##