আব্দুল হালিম,বিশেষ প্রতিবেদকঃ
১৯৯১ ইং সালে স্থাপিত রংপুরের মিঠাপুকুর উপজেলার একডালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। গত মঙ্গলবার দপুরে দ্বিতীয় শিপটে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ৩য়, ৪র্থ, ও ৫ম তিন শ্রেনীতে মোট ১৬ জন শিক্ষার্থী পাওয়া যায়। ৬ শিক্ষক এর মধ্যে ছুটিতে ১ জন ৩ জনকে বিদ্যালয়ের শ্রেনী কক্ষে উপস্থিত দেখতে পাওয়া যায় অপর দুজন প্রধান শিক্ষক ও তার স্ত্রী প্রায় তিন মাস ধরে অনুউপস্থিত আছেন,প্রধান শিক্ষক সাঈদুর রহমান বকুল ও তার স্ত্রী সহকারী শিক্ষক হিসেবে একই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে চাকুরী করেন, ছুটি ছাড়াই নিজ বাসভবনে রয়েছেন। তৃতীয় শ্রেনীতে ৫জন, ৪র্থ শ্রেনীতে শিক্ষার্থী ৬জন,ও ৫ম শ্রেনীতে ৫ জন, শিক্ষার্থী নিয়ে ক্লাস করছেন উপস্থিত ৩ জন সহকারী শিক্ষক।
এ বিষয়ে সহকারী শিক্ষা অফিসার (এ টি ও) জাকিরুল হাসানের সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন আমি স্কুল পরিদর্শনে গিয়েছিলাম প্রধান শিক্ষককে অনুপস্থিত পেয়েছি। প্রধান শিক্ষক সাঈদুর রহমান বকুল বলেন,আমি অনেক দিনধরে অসুস্থ অবস্থায় আছি। তাকে ছাত্র/ছাত্রী উপস্থিতি বিষয়ে জানতে চাইলে কোন মন্তব্য করতে রাজি নন তিনি। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে সহকারী শিক্ষা অফিসারদের ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি করায় শিক্ষকদের সুবিধা ও দূর্নীতি হচ্ছে বলে এলাকাবাসী জানান।