আব্দুল হালিম,বিশেষ প্রতিবেদকঃ
মিঠাপুকুরে টাকা বাতাসে উড়ছে উড়ছেই ঢুকছে ট্রেজারী কর্মকর্তা ও অডিটরদের পকেটে। অভিযোগে প্রকাশ, কোন কর্মকর্তা /কর্মচারী পেনশন গেলে গ্রাচুয়েটির বিল বাবদ ৫০ হাজার টাকা ঘুষ দিতে হয়। তাদের দাবী ৭৫ থেকে ১ লক্ষ টাকা। অবসর ক্যশিয়ার মৃত্যু জনিত মোস্তফা পেনশনের টাকা তার স্ত্রীর নামে করে দেওয়ার জন্য ৫০ হাজার টাকা ঘুষ নেন বলে অভিযোগ পাওয়াগেছে। এ অভিযোগ মহাহিসাব নিয়ন্ত্রক সেগুন বাগিছা ঢাকা পাটিয়েছেন,আমার দেশ পত্রিকার সিনিয়র রিপোর্টার মহিবুল ইসলাম। তদন্ত করেছেন বিদায়ী ইউএনও বিকাশ চন্দ্র বর্মন। পিআইও মনিরুজ্জামান এই অভিযোগ ৫ লক্ষ টাকার বিনিময়ে তদন্তকারী কর্মকর্তা সহ কিছু সাংবাদিক ম্যানেজ করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
এ ছাড়াও ভুক্তভোগীদের অভিযোগ,হিসাব রক্ষন কর্মকর্তা সহ অডিটর আব্দুল আজিজ,জুনিয়র অডিট মোস্তফা,শহিদুজ্জামান কর্মরত রয়েছেন। টিএ বিল ও অফিস আনুসাংগিক শতকরা ২০ ভাগ, অন্যান্য মনিহারি /কেনাকাটা ও শ্রমিক মজুরী শতকরা ২৫ ভাগ, ইন্টারনেট বিল ১০ ভাগ ঘুষ দিতে হয় ট্রেজারী অফিসে ভুক্তভুগিরা জানান। এ তথ্য প্রধান উপদেষ্ঠার দপ্তরে পৌছেলে সম্প্রতি তাঁর দপ্তরের লোকবল গোপন তদন্ত করছেন একটি দপ্তর জানিয়েছেন। জুন ক্লোজিং সহ কয়েকদিন এ প্রতিবেদক ট্রেজারী অফিসে জুনিয়র অডিটর শহিদুজ্জামান ও অফিস সহকারী স্বপন ছাড়া সকলেই ঘুষ গ্রহন করেন বলে তথ্য ও চিত্র মিলেছে।