বিশেষ প্রতিনিধি:
রংপুরের মিঠাপুকুরে ১৪ নং দুর্গাপুর ইউনিয়নের বড় মির্জাপুর দক্ষিণ পাড়া গ্রামে আওয়ামী গ্লাস রুমজুর মেয়ের জামাই আওয়ামী লীগের সময় নিয়োগ প্রাপ্ত বিসিএস ক্যাডার ও তার আত্মীয় আওয়ামী মৃত জলিলের মাস্টারের ছেলে ওসি পারভু ওসি বর্তমান কোটা আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ সাংবাদিক বিদ্যুৎ আহমেদ এর বসতবাড়ি ও জমি ২০১৩ সালে সম্প্রতি সময় দখল করেছে, শুধু তাই নয় সাংবাদিক বিদ্যুৎ আহমেদের বসতবাড়ি দখল করে সাংবাদিক বিদ্যুৎ এর পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম বকুলকে হত্যা করে মুক্তিযোদ্ধা ভাতার সনদপত্র ও পুলিশের চাকরির পেনশন বই আত্মসাৎ করেছে।
ক্ষমতা শাহিনুর আওয়ামী বিসিএস ক্যাডার। ২০১৩ সালে সম্প্রতি সময় সাংবাদিক বিদ্যুৎ আহমেদ বড় মির্জাপুর দক্ষিণপাড়া গ্রামে ফেনসিডিল ব্যবসায়ী ১/ জুয়েল মাস্টার, ও ২ / মাদক ব্যাসায়ী ও চোরাকারবারী জিকু মিয়া ও তার সহযোগী ইয়াবা ডিলার ব্যবসায়ী সাজু গংদের বিরুদ্ধে রংপুরের দৈনিক পত্রিকায় সংবাদ প্রচার ও প্রকাশ করে যার ফলশ্রুতিতে তৎকালীন রংপুর র্যাব ৫ উল্লিখিতদের কয়েক লক্ষ টাকার ফেনসিডিলসহ বিভিন্ন মাদক আটক করে।
এর কারণে ২০১৩ সালে সম্প্রতি সময় বিসিএস ক্যাডার শাহীনূর ওসি পারভু ছাত্র ছায়ায় ১৯৯৬ সালে কাঁধে ভার নিয়ে বুট বাদাম বিক্রেতা বর্তমান মাদক ও চোরাকারবারি করে আঙ্গুল ফুলে কলা গাছ মৃত আব্বাসের পুত্র ১/ জিকু মিয়া ও ২/ ইয়াবা ব্যবসায়ী কালামের পুত্র সাজু মিয়া গং,, ৩/ মিলন নিয়া ৪/ রিজু মিয়া ৫/ রবিউল মিয়া উভয় পিতা মৃত আব্বাস ৬/ভূমি দস্যু গোলজারের পুত্র পাভেল মিয়া আওয়ামী লীগের সময় তিনি ছাত্রলীগের নেতা ছিলেন বর্তমান সৈয়দপুর জলঢাকা বি,আর,ডিপি, সহকারী অফিসার পদে রয়েছে। ৭/ মৃত হামিদের পুত্র ফেনসিডিল ব্যবসায়ী মিলন মিয়া ৮/ ছোট মির্জাপুরের দফাদার এর পুত্র আওয়ামী পাভেল মিয়া গং শঠিবাড়ির আলোচিত আওয়ামী সন্ত্রাসী যাকে এক নামের চিনে ৯/ স্বাধীন মিয়া গং মৃত হামিদের পুত্র সুদ ব্যবসায়ী আওয়ামী ১০/ মকু মিয়া গং, দিনাজপুর এর কানা হাফেজের মোড় হঠাৎ পাড়ার মৃত সেকেন্দারের পুত্র ১১/ মনির গং, শান্তিপুরের আওয়ামী মৃত মান্নান ডাকাতের পুত্র ১২/ শাহ আলম মেম্বার, গনরা আরো অপরিচিত অনেক কজন দলবদ্ধ ধারালো দেশীয় অস্ত্রে সজ্জিত হয়ে সাংবাদিক বিদ্যুৎ আহমেদ এর বসতবাড়ি ২০১৩ সালের সম্প্রতি সময় তান্ডপ চালায়।
ভাঙচুর করে কয়েক লক্ষ টাকার ঘরের জিনিসপত্র লুটপাট করে নিয়ে যায়, লুটপাটে বাধা দিলে সাংবাদিক বিদ্যুৎ আহমেদ ও তার মাতাকে মারপিট করে গুরুতর আহত করে। সাংবাদিক বিদ্যুৎ এর বাবা বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম বকুলকে বাড়ি থেকে তাদের সন্ত্রাসী বাহিনীদের মাধ্যমে ধরে নিয়ে যায় জিকু মিয়ার বাড়িতে।
চোরাকারবারি জিকু মিয়া গং ও আওয়ামী মৃত মান্নান ডাকাতের পুত্র আওয়ামী শাহ আলম মেম্বার গং জিকুর বাড়িতে নিয়ে গিয়ে জোরকরে বিদ্যুৎ এর বাবার হাতের স্টাম্পে সাক্ষর নেয় ও ৬০ লক্ষ টাকা মূল্যের বাড়ি দখল করে।
বিদ্যুৎ আহমেদ এর ছোট ভাই শাকিল বাড়িতে ছিলেননা,পরে শাকিল বাড়িতে আসলে বড় ভাই সাংবাদিক বিদ্যুৎ ও মাতা কে রক্তাক্ত অবস্থায় দেখে মিঠাপুকুর থানায় লিখিত অভিযোগ দেয় , শাহিনুর বিসিএস ক্যাডার ও হামলাকারীরা আওয়ামী লীগ এর সন্ত্রাসী বাহিনী হওয়ায় মিঠাপুকুর থানায় লিখিত অভিযোগ দিয়ে আসলে কোন ফল পাওয়া যায়নি। পরে বাড়িতে আসলে উচ্ছেদ করে দেয় বিসিএস ক্যাডার বাহিনী। বাড়িতে সাংবাদিক বিদ্যুৎ আহমেদের বাবাকে খোঁজাখুঁজি করে পাওয়া যায়নি,সাংবাদিক বিদ্যুৎ আহমেদ ছোট ভাই শাকিল ও মাকে নিয়ে নানার বাড়ি সিরাজগঞ্জ এ চলে যায় ও সিরাজগঞ্জ সরকারি হাসপাতালে ভর্তি হয় চিকিৎসার জন্য। ২০১৪ সালে সম্প্রতি সময় সংবাদ আসে সাংবাদিক বিদ্যুৎ আহমেদ এর পিতা দিনাজপুরে মৃত্যুবরণ করেছে, মুক্তিযোদ্ধা মারা গেলে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন হয় কিন্তু গোপনে মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম বকুলকে মাটি দেওয়া হয়। এ বিষয়ে সাংবাদিক বিদ্যুৎ এর পরিবার জানেননা। জিকু মিয়ার বাড়ি থেকে মুক্তি যোদ্ধা সাইফুল ইসলাম বকুল নিখোঁজ হয়।
বিসিএস ক্যাডার শাহিনুর সে সময় দিনাজপুরে কর্মরত ছিলেন। বিসিএস ক্যাডার শাহিনুরের নেতৃত্বে বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম বকুলকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে মর্মে অনুসন্ধানে জানা গেছে। আওয়ামী বিসিএস ক্যাডার শাহিনুর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম বকুলের পেনশন বই ও পেনশন বইয়ের ডিহাফ এর কপি গায়েব করেছে ও মুক্তিযোদ্ধার কাগজপত্র গায়েব করেছে।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ পূর্বের স্থাবর ও বর্তমান স্থাবর সম্পত্তি অনুসন্ধান করলে বিসিএস শাহিনুরের ব্যাপক দুর্নীতি এর প্রমান বেরিয়ে আসবে। বর্তমান বীর মুক্তিযোদ্ধা সাইফুল ইসলাম বকুলের বাড়ি দখল করে রয়েছে বিসিএস ক্যাডার শাহিনুর বিষয়টি প্রধান উপদেষ্টা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ সহ দুদকের জরুরী পদক্ষেপ কামনা করা যাচ্ছে।