1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৮:০৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
শহিদ বুদ্ধিজীবী দিবসে স্মৃতিস্তম্ভে সরাইল উপজেলা প্রশাসনের শ্রদ্ধাঞ্জলি সিংগাইরে যথাযোগ্য মর্যাদায় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত বীরগঞ্জের ভগীরপাড়ায় চুলার আগুনে দুইটি ঘর পুড়ে ছাই মিয়ানমারে জান্তা বাহিনী ও আরাকান আর্মির ভয়াবহ সংঘর্ষ, বাংলাদেশ সীমান্তে আতঙ্ক কিশোরগঞ্জে ভিসা প্রতারক গ্রেফতার শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র ও বিএনপি নেতার ওপর হামলার প্রতিবাদে দিনাজপুরে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল পাহাড়ের আঁকাবাকা পথ যেন মরণফাঁদ: লেবু ছড়ি সড়কে গাড়ি দুর্ঘটনায় আহত-৪ ভাঙ্গুড়ায় ক্যাডেট কোচিংয়ের আয়োজনে ৫ম শ্রেণির মেধা বৃত্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত ১৩ ডিসেম্বর: বগুড়া হানাদারমুক্ত দিবস

বীর শ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল এর ৫৪ তম শাহাদাত বার্ষিকী আজ 

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৩৭৮ বার পড়া হয়েছে
আজাদ, ভোলা প্রতিনিধি: 
আজ ১৮ এপ্রিল বীরশ্রেষ্ঠ শহীদ সিপাহী মোস্তফা কামালের ৫৪ তম মৃত্যুবার্ষিকী। আজকের দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে, ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট চট্টগ্রাম সেনানিবাস কর্তৃক বীরশ্রেষ্ঠ মোস্তফা কামালের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন মেজর জেনারেল তৌহিদুল আহমেদ। একই সাথে চট্টগ্রাম সেনানিবাসে জাতির এই শ্রেষ্ঠ সন্তানের রুহের মাগফিরাতের জন্য দোয়া মোনাজাতের আয়োজন করেছে বলে জানা যায়।
 জানাগেছে  ১৯ ৪৭  সালে ১৬ ডিসেম্বর ভোলা জেলার দৌলতখান থানার পশ্চিম গাজীপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল। তার বাবা হাবিবুর রহমান ছিলেন সেনাবাহিনীর হাবিলদার। পাঁচ ভাই – বোনের মধ্যে সবার বড় মোস্তফা কামালের ছোটবেলা থেকেই ভালো লাগতো সৈনিকদের কুচকাওয়াজ। নিজেও স্বপ্ন দেখতেন একদিন সৈনিক হবেন। ১৯৬৭ সালে বাড়ি থেকে পালিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগ দেন। ক্রমশই স্বাধীনতা দাবিতে সারাদেশ উত্তাল হতে শুরু করে। ১৯৭১ সালে শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। সিপাহী মোস্তফা কামালের নেতৃত্বে ১৯৭১ সালের ১৬ এপ্রিল একটি মুক্তিযুদ্ধা দল ব্রাহ্মণবাড়িয়া থেকে এগিয়ে আসা পাকিস্তানি অনাদার বাহিনীকে ঠেকানোর জন্য আখাউড়ার দরুইন গ্রামে অবস্থান নেয়।
 ১৮ এপ্রিল সকাল ১১ টার দিকে প্রবল বৃষ্টি। শুরু হয় শত্রুর গোলাবর্ষণও, মুক্তিযোদ্ধারাও পাল্টা গুলি ছোড়ে। পরিস্থিতি সম্মুখ যুদ্ধের রূপ নেয়। এ সময় এক এক করে দুই মুক্তিযুদ্ধার বুকে গুলি লাগলে মোস্তফা কামাল সহযোদ্ধাদের নিরাপদে সরে যেতে বলেন। তার সহযোদ্ধারা নিরাপদে চলে গেল অবিরাম গুলি চালান তিনি। মারা যান বেশ কয়েকজন পাকিস্তানী সেনা। যে মোস্তফা কামালের গুলি শেষ হয়ে যায়, হঠাৎ করে একটি গুলি এসে লাগে তার বুকে সেখানে শহীদ হন তিনি। মুক্তিযুদ্ধের বীরত্তপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি স্বরুপ বাংলাদেশ সরকার তাকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় সম্মাননা      ” বীরশ্রেষ্ঠ” খেতাবে ভূষিত করে।
আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট