1. news@dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ : দৈনিক আলোকিত নিউজ
  2. info@www.dainikalokitonews.com : দৈনিক আলোকিত নিউজ :
শুক্রবার, ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:৪৪ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের উদ্যোগে পুরোহিত ও সেবাইতদের সাতক্ষীরায় ৯ দিনব্যাপী প্রশিক্ষণের সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ চুয়াডাঙ্গার নতুন পুলিশ সুপার উপ-পুলিশ কমিশনার গৌতম কুমার বিশ্বাস মিঠাপুকুরে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭ জন শিক্ষার্থীর জন্য ৫ জন শিক্ষক প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ফুলকুঁড়ি বিজ্ঞানচক্র বান্দরবানের বিজ্ঞানমেলা অনুষ্ঠিত মাদক সেবনকারী এবং মানব পাচারকারীদের কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন মতবিনিময় সভায় অনুজা নওগাঁয় প্রেমের বিয়ের পর স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী নিহত পার্বতীপুরে ভ্রাম্যমান আদালতে ২ মাদক সেবীর সাজা গাজীপুরে বকেয়া বেতনের দাবিতে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ কাতারের পর এবার ইয়েমেনে হামলা চালালো ইসরায়েল, নিহত-৩৫ পিটার হাসের কোম্পানি’ থেকে ১ লাখ কোটি টাকার এলএনজি কিনবে সরকার

ঈদের বাজারে বেড়েছে মাংসের দাম, স্থিতিশীল নিত্যপণ্য

  • প্রকাশিত: শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫
  • ১২৮ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক:

ঈদুল ফিতরকে কেন্দ্র করে বাজারে চাহিদা বেড়েছে গরু, খাসি ও মুরগির মাংসের। এতে দামেও বেশ চড়াভাব দেখা গেছে। বাজারভেদে গরুর মাংস ও খাসির মাংসের দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৫০ টাকা। এছাড়া ব্রয়লার ও পাকিস্তানি মুরগির দাম বেড়েছে কমপক্ষে ২০ থেকে ৩০ টাকা।

তবে ঈদের বাড়তি চাহিদার অন্যান্য পণ্য, যেমন চিনি, তেল ও পোলাওয়ের চাল বা সেমাইয়ের দাম স্থিতিশীল রয়েছে। সবজি ও মাছের দামেও খুব বেশি হেরফের দেখা যায়নি।

শুক্রবার (২৮ মার্চ) রাজধানীর বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা গেছে এ চিত্র। বিক্রেতারা জানিয়েছেন, প্রতি ঈদেই বাড়তি চাহিদার কারণে মাংসের দামে কিছুটা হেরফের হয়। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এবার দাম তুলনামূলক কমই রয়েছে। এছাড়া অন্যান্য পণ্য ক্রেতার নাগালের মধ্যে আছে। বরং কিছু পণ্যের দাম অন্যান্য বছরের চেয়ে এবার অনেক কম।

বিভিন্ন বাজারে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, খুচরা পর্যায়ে ব্রয়লার মুরগির কেজি বিক্রি হচ্ছে ২২০ থেকে ২৪০ টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগে ছিল ২১০ থেকে ২২০ টাকার মধ্যে। একইভাবে বেড়ে পাকিস্তানি মুরগির দাম ৩৩০-৩৪০ টাকা হয়েছে। এ মুরগি আগে ৩০০-৩১০ টাকায় পাওয়া যেত।

এদিকে বাজারে কয়েকদিন আগেও সাড়ে ৭০০ টাকা কেজিতে গরুর মাংস কেনা যেত। এখন ৮০০ টাকার নিচে কেউ বিক্রি করছে না। অর্থাৎ দাম বেড়েছে কেজিপ্রতি ৫০ টাকা। এতে কিছুটা অসুবিধায় পড়েছেন নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষ।

তবে ঈদের বাজারে অন্যান্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম স্থিতিশীল দেখা গেছে। প্রতি কেজি চিনি বিক্রি হচ্ছে ১১৫ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে। গতবার ঈদের আগে এ চিনি কিনতে হয়েছে ১৩৫ থেকে ১৪০ টাকায়। সয়াবিন তেলও সরকার নির্ধারিত ১৭৫ টাকা লিটারে মিলছে। একইভাবে ভালো মানের সুগন্ধি চাল ১১৫-১২০ টাকায় পাওয়া যাচ্ছে, যা গত বছরের ঈদের আগের চেয়ে প্রায় ২০ টাকা কম।

অন্যদিকে প্যাকেট সেমাই বিক্রি হচ্ছে আগের দামে। এছাড়া খোলাসেমাই প্রতি কেজি ২০০ থেকে ২৪০, খোলা চিকন সেমাই ১০০ থেকে ১২০ টাকা দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

মসলাজাতীয় পণ্যের মধ্যে পেঁয়াজের দর এখনো কম। প্রতিকেজি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৩৫ থেকে ৪০ টাকার মধ্যে। রসুনের দরে পরিবর্তন নেই। আগের মতোই আমদানি করা রসুনের কেজি ২০০ থেকে ২২০ এবং দেশি রসুনের কেজি ১০০ থেকে ১৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। দেশি আদা বিক্রি হচ্ছে ১২০-১৪০ টাকায়।

যদিও অস্বাভাবিক দর দেখা গেছে এলাচের। তবে বেশ কয়েক মাস ধরে এলাচের দাম বেশি। খুচরা ব্যবসায়ীরা মানভেদে প্রতি কেজি এলাচ বিক্রি করছেন ৪৫০০ থেকে ৫০০০ টাকা দরে। এছাড়া প্রতিকেজি জিরা ৬৫০ থেকে ৭৫০, লবঙ্গ ১৪০০ থেকে ১৬০০ এবং দারুচিনি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

আরো সংবাদ পড়ুন

পুরাতন সংবাদ পড়ুন

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত -২০২৫, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ,কলাম,তথ্য, ছবি, কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার দণ্ডনীয় অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট